হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী

হযরত কেবলার বাণী ও হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আল্লাহতালার পক্ষ থেকে অনেককেই অলৌকিক শক্তি দ্বারা আলোকিত করে থাকেন। তাই অনেকেই হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে জানতে চাই। চলুন তাহলে হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আপনারা যদি আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনারা অনেকেই জানতে চান হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে। আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়লে হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী

ভূমিকা

ইসলাম ধর্মে অত্যাধিক সাধনার ধারাবাহিকতায় উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে কোরআন ও হাদিসের শিক্ষাকে অনুসরণ করে হযরত কেবলা এর আধ্যাত্মিক শক্তি ও শিক্ষাকে ধারণ করে ইসলামের প্রচারের সূচনা হয়। আল্লাহ তাআলা ইসলাম ধর্ম প্রচার করার জন্য বিভিন্ন মানুষকে পাঠিয়েছেন। এবং তাদের ভেতরে আধ্যাত্মিক শক্তি ও প্রদান করেছেন। কিন্তু এই শক্তি পাওয়ার জন্য তাদেরকে অনেক সাধনা করতে হয়েছে। তার ভেতরে একজন ছিলেন হযরত কেবলা।

আমরা অনেকেই হযরত কেবলা বাবা সম্পর্কে জানতে বা খুঁজতে থাকি। হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে যারা জানতে চান এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

হযরত কেবলার বাণী

হযরত কেবলা তার জীবনে অনেক বাণী আমাদের জীবনে প্রভাবিত করে রেখে গিয়েছেন। সে সম্পর্কে আমরা এখন জানব। হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে ইচ্ছা প্রকাশ করে থাকি। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার বাণী সমূহ। এগুলো ফেসবুক থেকে নেওয়া হয়েছে।
হযরত কেবলার কতিপয় কিছু বাণী সমূহের নিচে আলোচনা করা হলো-
  1. পকেটে এক টাকা নাই, লাখ লাখ টাকার গল্প করে এমন লোক থেকে দূরে থাকবে।
  2. মানুষ আমার কাছে আসে টাকার জন্য, চাকুরীর জন্য, ব্যবসার উন্নতির জন্য, রোগ থেকে মুক্তি ইত্যাদি দুনিয়াবি লাভের আশায়। ওসব পার্থিব ব্যাপারে কি এত আছে আসতে হয়। গেটের বাইর একটা জ্বালিয়ে আমার ঘেরা বিড়ালকে বলে গেলেও কাজ হয়ে যায়। আল্লাহর খোঁজে হেদায়েতের জন্য কেউ আসে না।
  3. শিশুরা মাসুম, আল্লাহর অলি।
  4. দরবারে হিন্দু-মুসলমান কোনো ভেদাভেদ নাই সব এক আল্লাহর সৃষ্টি।
  5. নামাজ পড়বেন, সমস্যা থাকবে না।
  6. নামাজ আল্লাহর হিকমত, নামাজ না পড়লে হিকমতের ক্ষতি হয়।
  7. নিজের ভেতর দৃষ্টি দাও, বহি জগতের চেয়েও অপরূপ সুন্দর দৃশ্যাবলী দেখতে পাবে।
  8. নিয়মিত নামাজ রোজায় অভ্যস্ত হলে আয় বৃদ্ধির রোগ শোক মুক্তি ও দেহময় সুস্থ থাকে। 
  9. কাজের জন্যই জগৎ জীবন ও আল্লাহ-রাসূলের বিধান। যে কোন ভাল কাজ আল্লাহর ইবাদত।
  10. আল্লাহর সৃষ্টি বড় বৈচিত্র্যময়, সৃষ্টির অবলোকন করছি, সৃষ্টিকে অবলোকন করবেন তাতে জ্ঞান হয়।
  11. দরবার হতে কিছু পেতে হলে ভক্তি-শ্রদ্ধায় মানতে হয় এবং সাধ্য অনুসারে নিয়ত মানত করে চাইলে আসা পূরণ হয়।
  12. মানুষের সেবা করাও আল্লাহর এবাদত।
  13. শিশু কিশোরদের দরবারে আনা নেওয়া ভালো। এতে তারা আদব-আখলাক বুঝ জ্ঞান দয়া রহমত পাবে।
  14. আল্লাহর অলিরা মানুষের রুহানি পিতা। তাই বাবা বলে ডাকা উচিত নতুবা ফয়েজ রহমত পাওয়া যায় না।
  15. মঙ্গলের জন্যই তো আল্লাহর দেশ দুনিয়ার সৃষ্টি করেছেন। অমঙ্গল হবে কেন? দেখছেন না আল্লাহর রহমত অবিরত বর্ষিত হচ্ছে।
  16. সব টাকা ভালো নয় তাই পড়তে হয়।
  17. কৌশলে কঠোর কঠিন কাজও সহজে করা যায়।
  18. এ দুনিয়া তো মুসাফির খানা! হুজুরা শরীফ নির্দিষ্ট কোন জায়গা নয়। আউলিয়াররা এক এক সময় এক এক স্থানে বিরাজ করেন।
  19. আল্লাহ জন্মগ্রহণ করেন না এবং কাউকে জন্ম দেন না। তিনি তো জন্মদাতা-সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টির এ রহস্য কয়জনে বুঝেছি।
  20. আমরা কি টাকা রোজগার করতে এসেছি? টাকা করি দুনিয়া পূজার জন্য মানুষের সৃষ্টি হয়নি। টাকা-পয়সার জীবনে কলুষিত করে। আল্লাহর সম্পর্ক ভুলিয়ে রাখে অসৎ উপায়ে অর্জিত সম্পদ মাত্রই কলুষিত।

হযরত কেবলার জীবনী

যার জন্ম আছে তার মৃত্যুও রয়েছে। এ সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত। হযরত কেবলা ও এর ব্যতিক্রম নয়। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে।

হযরত কেবলা ১৮২৬ সালে ১৪ জানুয়ারি মাসে চট্টগ্রাম শহর হতে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে তৎকালীন প্রত্যক্ষ মাইজভান্ডার গ্রামের জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ মতিউল্লাহ মাইজভান্ডারী ও মাতার নাম সৈয়দ খায়রুন্নেসা। তার পারিবারিক নাম ছিল সৈয়দ আহমদ উল্লাহ। ২৩০ জানুয়ারি ১৯০৬ সালের ফটিকছড়ি গ্রামে, চট্টগ্রামে মৃত্যুবরণ করেন।

হযরত কেবলার বংশ পরিচয়

হযরত কেবলা যেহেতু মানব দেহের মাধ্যমে এই পৃথিবীতে এসেছেন এবং বংশবৃদ্ধি করেছিলেন তাই তার বংশ পরিচয় রয়েছে। হযরত কেবলার বংশ সম্পর্কে আমরা অনেকেই অনেক জায়গায় খোঁজ করে থাকি। আজকে আপনাদের এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার বংশ পরিচয় সম্পর্কে।

হযরত কেবলার পূর্বপুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন, গৌড়গরে ইমাম এবং কাজীর পদে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি গৌড়নগর মহামারীর কারণে ১৫৭৫ সালে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার কাঞ্চন নগরে বসতি স্থাপন করেন। সেখানে তার নাম অনুসারে হাদিমগাঁও নামে একটি গ্রাম আছে। তার এক পুত্র সৈয়দ আব্দুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিম নগর গ্রামে ইমামতি উপলক্ষে এসে বসতি স্থাপন করেন। তার পুত্র সৈয়দ আতাউল্লাহ এবং সৎপুত্র সৈয়দ তৈয়বুল্লাহর এবং মেজ পুত্র সৈয়দ মতিউল্লাহু মাইজভান্ডার গ্রামে এসে বসতি স্থাপন করেন।

হযরত কেবলার শিক্ষা জীবন

হযরত কেবলার শিক্ষা জীবন সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে চাই। হযরত কেবলা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। সে সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিতভাবে জানব। হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কিত আমরাই ইতিমধ্যে জেনেছি চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার শিক্ষা জীবন সম্পর্কে।
আহাম্মদ উল্লাহ গ্রামের মক্তবে পড়ালেখা শেষ করার পর ১২৬০ হিজরীতে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের উদ্দেশ্যে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। তিনি ১২৬৮ হিজরীতে বিশেষ কৃতিতত্ত্বের সাথে পরীক্ষায় পাস করেন। সেখানে তিনি তৎকালীন সর্বোচ্চ পর্যায়ের শিক্ষা সমাপন করে ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠানাদিতে আমন্ত্রিত অতিথি বা বক্তা হিসেবে যথেষ্ট সুনামের সাথে ধর্মীয় প্রচার প্রচারণার কাজে লিপ্ত ছিলেন।

হযরত কেবলার বেয়ালত অর্জন

হযরত কেবলা বিভিন্ন জায়গা বিভিন্ন জনের থেকে বেয়ালত অর্জন করেছেন সে সম্পর্কে আমরা এখন আলোচনা করব। চলুন এবার জেনে নে হযরত কেবলার বেয়ালত অর্জন সম্পর্কে।

আহমদ উল্লাহ হযরত বড় পীর সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানী (কঃ)-এর বংশধর ও উক্ত তরিকার খেলাফত প্রাপ্ত সদ আবুসামা মোঃ সালেহ আল কাদেরী লাহেরী (রঃ) নিকট বাইট গ্রহণের মাধ্যমে বেয়ালত অর্জন করেন এবং সৈয়দ দেলওয়ার আলিফ পাকবাজ (রঃ) এর নিকট হতে এত্তাহারী কুতুবীয়তের ক্ষমতা অর্জন করেন। হযরত কেবলা দিনে দ্বীনি শিক্ষাদান ও রাতে এবাদত ও রিয়াজতের মাধ্যমে সময় কাটাতেন। এভাবে কঠোর সাধনার ফলে তিনি অত্যাধিক জগতের সর্বোচ্চ বেহালত অর্জন করেছিলেন।

হযরত কেবলার কর্মজীবন

হযরত কেবলা আধ্যাত্মিক শক্তি অর্জনের আগে বিভিন্ন স্থানে কর্মজীবন ব্যাহিত করেছেন। বিভিন্ন জায়গায় কর্ম জীবন ব্যথিত করার ফলে তিনি বিভিন্ন ধরনের জিনিস শিখতে পেরেছেন এবং ইসলাম ধর্মের সকল পথ সমূহ সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আলোচনা করেছি হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে। এবার আলোচনা করব হযরত কেবলার কর্মজীবন সম্পর্কে, চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক এর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

হযরত কেবলা শিক্ষা জীবন শেষ করে হিজরী ১২৬৯ সালে ব্রিটিশ শাসনাধীন অভিভক্ত ভারতের যশোর অঞ্চলের বিচার বিভাগীয় কাজী পদের যোগদান করেন এবং একই সঙ্গে মুন্সেফী অধ্যায়ন শুরু করেন। পরবর্তীতে ১২৭০ হিজরীতে কাজীপদে ইস্তফা দিয়ে তিনি কলকাতায় মুন্সি বু আলী মাদ্রাসায় প্রধান মোদাররেছ হিসাবের যোগদান করেন। পরবর্তী সময়ে মুন্সেফী পরীক্ষায় হযরত কেবলা প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। হযরত কেবলা হাদিস, তাফসীর, ফিকহ, মস্তেক হিকমত, বালাগত, ফারায়েজ সহ যাবতীয় বিষয় অত্যন্ত অভিজ্ঞ ছিলেন। আরবি, উর্দু, বাংলা ও ফারসি ভাষায় তিনি বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। তৎকালীন সময়ে বক্তা হিসেবে তার নাম ডাক বিশেষভাবে ছড়িয়ে পড়ে অল্প কিছুদিন পরে তিনি অত্যাধিক জীবন যাপনে আত্মনিয়োগ করেন। হযরত কেবলা বাকি জীবন একজন সুফি সাধক হিসেবে অতিবাহিত করেন।

হযরত কেবলার খলিফা হওয়ার

হযরত কেবলা বাবা জন্মগ্রহণ কালীন থেকে কোন আধ্যাত্মিক শক্তির অধিকারী না থাকলেও পরবর্তীকালে তিনি সাধনার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক শক্তি প্রাপ্তি করেন। আর এই আধ্যাত্মিক শক্তি প্রাপ্তির কারণে তাকে আল্লাহর খলিফা নিয়োগ করেছেন বলে সবাই মনে করতেন। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার খলিফা হওয়ার সম্পর্কে।

হযরত কেবলার জীবন দশায় তার সুফি তরিকার দীক্ষা সমাজে মানুষের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে বহু সুখী প্রতিনিধি বা খলিফা নিয়োগ করেন বলে উল্লেখ করেছেন। তন্মধ্যে ২০৮ খলিফার নাম ইতিপূর্বে বেশ কয়েকটি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।

হযরত কেবলার সাংসারিক জীবন

এই বিশ্বে যারা জন্মগ্রহণ করেছেন তাদের সবাই সাংসারিক জীবন এই ইহকালে করে গিয়েছেন। হযরত কেবলা ও এর ব্যতিক্রম নয়। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক হযরত কেবলার সাংসারিক জীবন সম্পর্কে কিছু তথ্য। যা আপনারা অনেকেই জানতে চান এবং বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করে থাকেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
হযরত কেবলা ১০৭৬ হিজরীতে ৩২ বছর বয়সে আজিমনগর নিবাসী মুন্সি সৈয়দ আফাজ উদ্দিন আহমেদের কন্যা সৈয়দয়া আলফুন্নেসা বিবির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু বিয়ের ছয় মাসের মাথায় তার স্ত্রী মারা যান। সেই বছর তিনি পুনরায় সৈয়দা লুৎফুন্নেসা বিবিকে বিয়ে করেন। ১২৭৮ হিজরী সালে হযরত কেবলার প্রথম মেয়ে সৈয়দা বডিউন্নেসা বিবি জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু মেয়েটি চার বছর বয়সে মারা যায়। এরপর হযরত কেবলার আরও একটি ছেলে জন্মগ্রহণ করে অল্প দিনের মধ্যে মারা যান। অতঃপর ১২৮২ হিজরীতে দ্বিতীয় পুত্র সৈয়দুল হক (রঃ) এবং ১২৮৯ হিজরী সালের দ্বিতীয় কন্যা সৈয়দা আনোয়ারুন্নেসা জন্মগ্রহণ করেন। হযরত কেবলার দ্বিতীয় পুত্র পিতার পূর্বে ইন্তেকাল করেন।

আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে খুব সহজেই আপনারা বুঝতে পেরেছেন হযরত কেবলার বাণী - হযরত কেবলার জীবনী সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন এবং তাদেরকেও পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন। এরকম সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ২৪১৪১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url